পাকিস্তানের এক সুন্দরী গুপ্তচরের ফাঁদে পড়ে ধরা খেয়েছেন ভারতের দুই সেনা সদস্য। তাদের গ্রেপ্তার করেছে ভারতের সিবিআই ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের যৌথ টিম। বুধবার (৬ নভেম্বর) সকালে রাজস্থানের যোধপুর স্টেশন থেকে তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে ভারতের সেনাবাহিনী। সরকারিভাবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পাকিস্তানকে তথ্য পাচার করার নির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল এই দুই সেনার বিরুদ্ধে।
প্রথমে তাদের আটক করা হয় ও পরে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আটক দুই সেনার নাম নায়ক রবি বর্মা ও বিচিত্র ভোরা। ভারতীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, আইএসআই এর একজন নারী এজেন্টকে নিয়মিত তথ্য দিত দুই সেনা। এজন্য তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার তারা পোখরান থেকে বাড়ি ফিরছিল। পথে তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য জয়পুরে নেয়া হয়। দুই সেনা যে সুন্দরীর ফাঁদে পড়েছিলেন তিনি প্রশিক্ষিত এবং যথেষ্ট সুন্দর। তার রুপে মশগুল ছিলেন এই দুই সেনা সদস্য। ট্র্যাপে পড়ে নিয়মিত তথ্য তুলে দিতেন তারা।

বিশেষ সময়ে নারীর যে শব্দ পুরুষকে পাগল করে
সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য যৌন মিলন অপরিহার্য একটি বিষয়। যৌন মিলনে যে যুগল বেশি সুখী তাদের বাস্তব জীবনটা হয়ে অনেক বেশি রোমান্টিক। বিভিন্ন গুণী কবি সাহিত্যকগণ যুগ যুগ ধরে এমনটা বলে গেছেন। একে অপরকে জানতে প্রেমিক যুগলের মধ্যে যৌন মিলন বেশ জরুরী। এই ক্ষেত্রে প্রিয় সঙ্গী যখন তার সঙ্গিনীকে ছুতে চাই।
এই অনুভূতিটায় অন্য রকম হয়। একজন মহিলা ও একজন পুরুষ যখন যৌন মিলনে আবদ্ধ হন তখন বিভিন্ন ধরনের শব্দ করেন। এ শব্দ একে অপরের মধ্যে আরো বেশি আবেগের সৃষ্টি করে।
সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে পুরুষরা যে শব্দ করেন তা মহিলাদের কাছে ‘কর্কশ’ মনে হয়। মহিলারা পুরুষের এমন শব্দে খুব বেশি আলোড়িত হন না। তবে মহিলাদের মুখের শব্দে পুরুষদের পাগল করে তোলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন মনোবিজ্ঞানী সুশান হাগ বলেছেন, সেক্সুয়াল সাউন্ড হচ্ছে এমন শব্দ যার জোর আওয়াজ হয় না, নিঃশ্বাসের সাথে প্রবাহিত হয়। মহিলাদের এমন শব্দ পুরুষকে আন্দোলিত করে।
তিনি বলেন, মহিলা ও পুরুষ তাদের মধ্যকার যৌনমিলনের সময় অবচেতনভাবেই ফিসফিস করে এক প্রকার শব্দ করেন। তবে এমন শব্দ করতে পুরুষরা বেশি দক্ষ নয়। এক্ষেত্রে মহিলারাই বেশি পারদর্শী। তাই যৌন মিলনের সময় মহিলারা যত বেশী এই শব্দ করেন তত বেশী মধুর হয়ে ওঠে সম্পর্ক।