২০১১ থেকে ২০১৯ উনিশ। প্রায় ৯ বছর ধরে পরিচয় গোপন রেখে এক ভিন্নধর্মী সেবা দিয়ে মানুষের হৃদয় কেরেছেন ১১ জন পুলিশ সদস্য। এদের মধ্যে কেউ বড় কোন পদমর্যাদার না হলে হৃদয় ছিল বিশাল। ধীর্ঘ ৯ বছর পর প্রকাশ্যে এসেছে তারা। বলছিলাম চট্টগ্রামের দামপাড়া বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের সাত কনস্টেবল মো. শওকত হোসেন, মো. হান্নান, মো. মাঈনুদ্দীন, মো. মাহবুবুল আলম, মো, ইয়াছিন আরাফাত, মো. রবিউল হোসেন, মো. এমরান হোসেনের কথা। তাদের কাজ হচ্ছে, রাস্তার পাশে স্বজনহীন কাউকে শরীরে ক্ষত নিয়ে পড়ে থাকতে দেখলেই ছুটে যাওয়া। হাসপাতালেও যাদের ঠাঁই হয় না, সেই সব রোগীদের জন্য ব্যবস্থা করেন চিকিৎসা, খাবার আর পোশাকের। কনস্টেবল শওকতের উদ্যোগেই ২০১১ সালে এ কাজে শামিল হয়েছিলেন তারা সাতজন। পরিচয় গোপন করে নিজেদের টাকায় তারা এ সেবা দিতেন। বিষয়টি নগর পুলিশের কর্মকর্তাদেরও নজরে ছিল না।
যেখানে অসহায় মানুষ সেখানেই ছুটে চলা। এজন্য তারা তাদের কষ্টার্জিত বেতনের সামান্য অংশ মাস শেষে ব্যায় করেন। তাদের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল কেন পরিচয় গোপন রেখেছিলেন। জবাবে তারা জানান, কে, কেমনভাবে এই কাজটি নেবে- সেটা তারা বুঝতে পারছিলেন না। মূলত কাজে বাধা আসতে পারে ভেবেই নিজেদের পরিচয় গোপন রেখেছেন এতদিন। কিন্তু এখন রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় চাকরির পাশাপাশি অসহায় মানুষগুলোর সেবা দিতে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাছাড়া অর্থ যোগানোও একটি বড় সদস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ভয়েস অফ আমেরিকার এক ভিডিও প্রতিবেদনে আরো বিস্তারিত দেখুন।
- বিএনপিকে ওবায়দুল কাদেরের হুঁশিয়ারি
- যেভাবে এমন পরিচ্ছন্ন দেশ হয়ে উঠলো জাপান-বিবিসি’র প্রতিবেদন
- সন্তান প্রসবের আগ পর্যন্ত নায়িকা টের পাননি তিনি গর্ভবতী!
- পুরুষ থেকে বাঁচাতে মেয়ের বুকে গরম ছ্যাঁকা দেন মা!
- স্পর্শকাতর ও গোপন অঙ্গগুলোর কালো দাগ দূর করার সহজ কিছু টিপস